THE SMART TRICK OF BANGLADESH THAT NOBODY IS DISCUSSING

The smart Trick of Bangladesh That Nobody is Discussing

The smart Trick of Bangladesh That Nobody is Discussing

Blog Article

২০১১ সালে ট্রাম্প, ২০১২ নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বিষয়ে বিবেচনা করেন।[৮৯][৯০] মে ২০১১-তে তিনি ঘোষণা করেন যে তিনি প্রার্থী হবেন না।[৮৯] এবং ফেব্রুয়ারি ২০১২-তে মিট রোমনিকে সমর্থন দেন। তখন ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার আকাঙ্ক্ষা সাধারণত গুরুত্ব সহকারে নেওয়া হয়নি।[৯১][৯২]

ওয়াশিংটন ডিসি সাধারণত ডেমোক্র্যাটদের শক্ত জমি। সারাদিন ধরে ভোটদাতাদের সঙ্গে সময় কাটিয়ে মনে হয়েছে, এখানে অন্তত প্রচুর মানুষ কমলা হ্যারিসকে ভোট দিচ্ছেন।

ট্রাম্প মিজ হ্যারিসকে প্রশাসনের ব্যর্থতার জন্য দায়ী করার চেষ্টা করে এসেছেন। তার এই প্রয়াস ‘মাঝারি সাফল্য’ পেয়েছে।

ট্রাম্পযুক্তরাষ্ট্ররেকর্ডপ্রেসিডেন্ট

মূল নিবন্ধ: ২০২১ যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটলে হামলা

ইতিহাসের সাক্ষী: ১৯৪৭ সালে কীভাবে দু'ভাগ হয়েছিল কাশ্মীর

তবে প্রবীণ রাজনীতিবিদদের ও জরিপকারীদের স্তব্ধ করে দিয়ে জয়ের শেষ হাসি হেসেছিলেন তিনি। ২০১৭ সালের ২০শে জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন মি. ট্রাম্প।

ছবির ক্যাপশান, হোয়াইট হাউজে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে।

ডনাল্ড ট্রাম্পমার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় জরিপগুলো ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, মিজ হ্যারিস উদারপন্থী ভোটারদের উদ্দীপ্ত এবং মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করতে সক্ষম হলেও নির্বাচনি দৌড়ে কিন্তু এখনও স্থিতিবস্থায় রয়েছেন।

গত ১৩ জুলাই পেনসিলভানিয়ায় এক নির্বাচনি সমাবেশে ২০ বছর বয়সী এক বন্দুকধারী মি. ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। টমাস ম্যাথিউ ক্রুকস নামে ওই অভিযুক্ত কাছের একটা ভবনের ছাদ থেকে মি.

ট্রাম্পের অভিবাসন বিরোধী মন্তব্য শুধুমাত্র মুসলমানদের লক্ষ্য করে ছিল না, বরং যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে website বসবাসরত ১১ মিলিয়ন লোকের প্রতিও ছিল। তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে এই লোকদের বহিষ্কারের প্রস্তাব চাকরির খবর দেন, যা তাকে বিদেশি বিরোধীতা এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় খরচ সম্পর্কে সমালোচনার সম্মুখীন করে।[১০৯] তিনি অভিবাসীদের জন্মগত নাগরিকত্ব সম্পর্কেও বিরোধিতা করেন।[১১০] তিনি রাশিয়া এবং ভ্লাদিমির পুতিন-এর সাথে ওবামা আমলের চেয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলার দাবি করেন।[১১১] যদি তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন, তাহলে ইরানের সাথে পরমাণু চুক্তি বাতিলের প্রতিশ্রুতি দেন।[১১২]

তার কার্যকালে ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প প্রশাসনকে দেখা যায় রেকর্ড কর আদায়ের নীতি বাস্তবায়ন এবং মধ্য প্রাচ্যের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠন করতে।

ট্রাম্প। ১৯৭১ সালে এই সংস্থার প্রেসিডেন্ট বানানো হয় তাকে। কোম্পানির পরিবর্তন করে রাখেন ‘ট্রাম্প অর্গানাইজেশন’।

Report this page